সংস্থা মানেই একটি ভাল টিমওয়ার্ক। সবার সহযোগীতার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। ধরা যাক, আজকের ঘটনাটা। এই ছেলেটি এবং তার পরিবারের আয়ের মূল উৎস হচ্ছে ময়লা থেকে হাবিজাবি কুড়িয়ে ভাঙ্গারির কাছে বিক্রি করা। হতদরিদ্র অবস্থা।
বিপদ লোক চেনে না, পেশা চেনে না- দুম করে নেমে আসে। এই ছেলেটির বেলায়ও তাই হলো।
এর যে হাত ভেঙ্গেছে এটা বোঝার জন্য ডাক্তার হওয়া লাগে না বটে কিন্তু একজন ভাল ডাক্তারের নাগাল পাওয়া তো চাই।
এ বা এর পরিবারের সহায়তার জন্য এখানে কেবল টাকাই মূখ্য না। প্রয়োজন একজন ডাক্তার। একজন ভাল অর্থোপেডিক্স সার্জন। এখানে এসে যখন হতাশা কাজ করে তখন মমতার হাত বাড়িয়ে দেন ডা. শাহনেওয়াজ হাসান (সজীব)। দীর্ঘ সময় পার হয়। অবশেষে শেষ হয় এই ছেলেটির প্লাস্টারের কাজ। ডা. শাহনেওয়াজ হাসান (সজীব)-এর কাছে আমরা গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি কারণ তিনি এই কাজটি করে দিয়েছেন একেবারেই বিনে পয়সায়, তাও একটি বেসরকারী ক্লিনিকে! এবং কৃতজ্ঞতা বেসরকারী ক্লিনিক রূপালি মেডিকেলেরও।